ধ্বংসের হাত থেকে পোল্ট্রি শিল্পকে বাঁচান।

২০২১ সালের মধ্যে বছরে ১২০০ কোটি ডিম ও ১০০ কোটি ব্রয়লার উৎপাদন এর মধ্যে ১২ হাজার কোটি টাকা রপ্তানি করা সম্ভাব, ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তের দাঁড়িয়ে আমাদের পোল্ট্রি শিল্প। দেশীয় পুঁজি এবং দেশীয় উদ্যোগে তিলে তিলে গড়ে উঠা এই শিল্পটি দেশের পুষ্টি চাহিদা মেটানোর ক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা রেখেছে। পোল্ট্রি ব্যাপকভিত্তিক কর্মসংস্থানমুখি একটি শিল্প এবং আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির নতুন বিপ্লবের পথ দেখিয়েছে। শুধুমাত্র চাকরি নির্ভরশীল না হয়ে আমাদের যুব সমাজ ছোট ও মাঝারী পুঁজি নিয়ে অর্থকরী শিল্পে পরিণত করেছে পোল্ট্রি শিল্পকে। ব্যাপারটিকে হাল্কা করে দেখার মোটেই অবকাশ নেই। পোল্ট্রি শিল্পের কল্যাণে অনেক বেকার যুবক…

দেশি মুরগির স্বাদ’ নিয়ে আসছে নতুন জাতের মুরগি

বাংলাদেশ প্রাণি সম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএলআরআই) নতুন একটি জাতের মুরগি উদ্ভাবন করেছে, যার মাংসের স্বাদ দেশি মুরগির মতো বলে দাবি করা হয়েছে। শনিবার (27-06-2020) প্রতিষ্ঠানটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই মুরগি দেখতে অবিকল দেশি মুরগির মতো। রোগবালাই কম হয় বলে এই জাতের মুরগি পালনে ওষুধের ব্যবহার অনেক কম। “এর মাংস অনেক বেশি সুস্বাদু ও নিরাপদ।” ‘স্বল্প সময়ের মধ্যে’ এই জাতের মুরগি বাজারজাত করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ প্রাণি সম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই মুরগি বাজারে আনার লক্ষ্যে আফতাব হ্যাচারি লিমিটেড এবং বিএলআরআইয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত…

পোল্ট্রি খামারে জৈব নিরাপত্তা

কৃষিবিদ ফরহাদ আহাম্মেদ : শীতের আগেই হাঁস-মুরগি, কবুতর ও কোয়েলের খামারগুলোতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে হয়। কারণ বার্ড ফ্লু, রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের ভাইরাস কম তাপমাত্রায় অর্থাৎ শীতের আগে, শীতের সময় ও শীতের পরপরই সক্রিয় হয়ে মুরগিতে আক্রমণ করে। এজন্য হাঁস-মুরগির খামারগুলোতে জৈব নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে কোন ভাবেই জীবাণু খামারে ঢুকতে না পারে এবং মুরগিতে সংক্রমিত না হয়। খামারে ভাইরাস জীবাণু সংক্রমিত হলে মুরগির মৃত্যু নিশ্চিত। তাই প্রতিরোধকমূলক অর্থাৎ জৈব নিরাপত্তা ব্যবস্থাই পোল্ট্রি শিল্পকে রক্ষা করার একমাত্র উপায়। খামারে জৈব নিরাপত্তা ব্যবস্থা করার জন্য সরকার, খামারের মালিক, কর্মকর্তা,…